ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্প আয়োজিত ভাসমান কৃষির আধুনিক প্রযুক্তির ওপর কৃষক প্রশিক্ষণ ৩১ অক্টোবর মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার গনেশপাগল বালিকা বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বরিশালের আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. রফি উদ্দিন।
বিএআরআই ফরিদপুরের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. সেলিম আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার ছিলেন প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বারির প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. গোলাম কিবরিয়া এবং পিএসও ড. মো. আলিমুর রহমান।
কৃষকদের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথি বলেন, ভাসমান কৃষি নতুন কিছু নয়। এদেশে প্রায় ২ শ’ ৫০ বছর আগে এর প্রচলন শুরু হয়। তখন থেকেই সবজির চারা উৎপাদন করা হতো। আস্তে আস্তে এর পরিধি বাড়ছে। এখন যোগ হয়েছে সবজি ও মসলার আবাদ। সে সাথে আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার। কমপক্ষে ৫ ফুট পানি থাকে এমন জোয়ারভাটাহীন জলাশয় এর জন্য উপযুক্ত।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ. এফ. এম. রূহুল কুদ্দুসের সঞ্চালনায় অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমান, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অরবিন্দ মল্লিক প্রমুখ। অনুষ্ঠানে কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তা নাহিদ বিন রফিক অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিরেন। প্রশিক্ষণে ৬০ জন কৃষাণ-কৃষাণী অংশগ্রহণ করেন।